ভ্যইবভ সুরিয়াবানশি পুনরায় আইপিএল এ নতুন ইতিহাস গড়ে তুলে।
ভ্যইবভ সুরিয়াবানশি শত রান:
এটা ভ্যইবভ সুরিয়াবানশি থার্ড ম্যাচ যেটাতে তিনি ইতিহাস গড়ে তুললেন পুরো আইপিএলের ইতিহাসে। হ্যাঁ ঠিক এমনই ঘটলো ২৮ শে এপ্রিল ২০২৫ রাজস্থানের জয়পুরের সবাই মানসিং স্টেডিয়ামে আইপিএলের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছিল যেটা ছিল গুজরাট টাইটেলস আর রাজস্থান রয়েলস এর মধ্যে। এই সময়ের টস করতে মাঠে নামেন দুই দলের ক্যাপ্টেন এখন বর্তমানে রাজস্থান রয়েলসের ক্যাপ্টেন হইয়াছেন রিয়ান পরাগ যেহেতু সঞ্জু সেমসন খেলা থেকে আউট আছেন তার চোটের কারণে তাই দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন রিয়ান পরাগ। এবং টসে রাজস্থান রয়েলস জিতে যায় এবং তারা বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেই যেখানে গুজরাট টাইটানসের ক্যাপ্টেন শুভমন গিল ভালই রান করেছিলেন এবং তাদের টোটাল রান ছিল কুড়ি ওভারে 209 যেখানে রাজস্থান রয়েলসকে ২১০ রান করতে হচ্ছিল গুজরাট টাইটান্স কে হারানোর জন্য। গুজরাট টাইটানসের ম্যাচ শেষ হবার পরে যখন সুরিয়া বংশী আর য়্যসাস্বি য়াসওয়াল মাঠে নামেন কেউ আশঙ্কাও করতে পারেনি তাদের দুজনের যুগল বন্দীর এই দুর্দান্ত স্কোর যেখানে য়াসওয়াল থার্টি ওয়ান বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন আর ভ্যইবভ সুরিয়াবানশি ১৭ বলে হাফ সেঞ্চুরি আর ৩৫ বলে সেঞ্চুরি করেন যেটা আইপিল ইতিহাসে সেকেন্ড ফাস্টটেস্ট শতরান আর আইপিিএলে ফার্স্ট টেস্টের এর মধ্যে প্রথমে আছেন ক্রিস গেইল যিনি ২০১৩ সালে করেছিলেন 30 বলে। আর এর সাথে ভ্যইবভ সুরিয়াবানশিতার সেকেন্ড নম্বরে নাম দখল করে নিলেন।
১৪ বছরের এই তরুণের খেলা দেখে সবাই আশ্চর্যজনক হয়ে গেছেন। প্রথমেই যশপাল আর ভ্যইবভ সুরিয়াবানশিএর যুগলবন্দি রাজস্থান রয়ালসকে ১১ ওভারে ১৫৫ রান গড়ে তুলতে সাহায্য করে। এখন পুরো আইপিএলের ইতিহাসে ওড় নামে চর্চা শুরুু হয়েই গেছেে। হবেই বিহার থেকে উঠে আসা এত কম বয়সে তরুণ তা আবার আইপিএলের মত বড় লিগে খেলা এটা কোন স্বাভাবিক ব্যাপার নয়। এটা খুবই কঠোর পরিশ্রম জনক ব্যাপার। যেখানে তিনি তার স্বপ্নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন এবং প্রশংসা ও পাচ্ছেন সত্যিই খুব গর্বের কথা
প্রথম যেদিন ডিবি ও করেন আইপিএলে সেই দিন তিনি ৩৬ রান করে মাঠ থেকে আউট হয়ে পড়েন এবং সেদিন তার চোখ থেকে জল পড়েছিল যখন তিনি মাঠ থেকে বের হচ্ছিলেন এটা স্বাভাবিক। এটা তার কাছে অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্বপ্ন যে দিন তিনি মাঠে ডেবিউট করতে নামেন। ওই দিন,ও তিনি রাজস্থান রয়েলসের ক্যাপটেনের সঞ্জু স্যামসন এর বদলে নেমেছিলেন। ভ্যইবভ সুরিয়াবানশি সেকেন্ড ম্যাচে ১৬রান করে আউট হয়ে পড়েন। কিন্তু তার স্বপ্ন এখনো ভেঙে যায়নি তিনি চেষ্টা করেই যাচ্ছেন এবং অবশেষে সেই পরিশ্রমের ফল তিনি অর্জন করলেন। আর এরপরেও তিনি তার চেষ্টা জারি করে রাখছেন আগামী ম্যাচের জন্য। এবং ছেলের এই শতরান দেখে সত্যিই তার মা বাবা গর্ব অনুভব করছেন।